খুশির খবর জঙ্গলমহলবাসীদের জন্য, খুব শীঘ্রই হতে চলেছে শিল্প পুরুলিয়া-ঝাড়গ্রাম-বাঁকুড়া রাজ্য September 29, 2018 একসময় জঙ্গলমহলে সকাল হত মানুষের মৃত্যুতে। কিন্তু 2011 সালে রাজ্যে পালাবদলের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে এখন শান্ত হয়েছে জঙ্গলমহল। মানুষের মৃত্যু তো দূরঅস্ত, কোনোরুপ সংঘর্ষও হয় না বললেই চলে। জঙ্গলমহলের জেলাগুলিকে ঢেলে সাজাতে বিভিন্ন উন্নয়নপ্রকল্পও হাতে নিয়েছে রাজ্যের তৃনমূল সরকার। বিগত বিশ্ববাংলা সম্মেলনে রাজ্যে জোন ভিত্তিক সিনার্জি করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তাই এবারে মুখ্যমন্ত্রীর সেই প্রস্তাব মতই শুক্রবার জঙ্গলমহলের চার জেলা বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাকে নিয়ে একটি সিনার্জি অনুষ্টিত হল শহরের রবীন্দ্রভবনে। এদিনের এই সিনার্জির উদ্বোধন করেন রাজ্যের ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি শিল্প দপ্তরের সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন চার জেলার প্রশাসনিক আধিকারিক এবং জেলার চেম্বার অফ কমার্সের প্রতিনিধিরা। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে সূত্রের খবর, এদিনের এই সম্মেলনে বাঁকুড়ায় 50 টি, পুরুলিয়ায় 47 টি, ঝাড়গ্রামে 11 টি এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে 29 টি ইউনিট স্থাপনের প্রস্তাবও এসেছে। যার জেরে বাঁকুড়ায় 289 কোটি, পুরুলিয়ায় 670 কোটি, ঝাড়গ্রামে 9 কোটি 51 লক্ষ এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে 67 কোটি টাকার বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে। কেমন হল এই প্রথম সম্মেলন? এই প্রসঙ্গে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দপ্তরের সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “প্রথম দিনেই খুব ভালো সাড়া পাওয়া গিয়েছে।” সব মিলিয়ে এবার শিল্পের মুখ দেখতে প্রাথমিক পর্যায়েই চূড়ান্ত সাফল্য জঙ্গলমহলে। আপনার মতামত জানান -