এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > অধিকারী-গড়ে ‘বিরোধী-খেদাও’ অভিযানের নেতৃত্ত্বে সৌমেন্দু, অস্বস্তিতে শাসক

অধিকারী-গড়ে ‘বিরোধী-খেদাও’ অভিযানের নেতৃত্ত্বে সৌমেন্দু, অস্বস্তিতে শাসক

কাঁথির মহাকুমাশাসকের দফতরে মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে উত্তক্ত হয় পরিবেশ।অভিযোগ ওঠে কাঁথির পুরপ্রধান সৌমেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে যে তিনি দাঁড়িয়ে থেকে বিরোধীদের ঘাড় ধাক্কা দেন,অভিযোগ কর্মরত পুলিশের বিরুদ্ধেও। তারা তাদের কাজ ঠিকঠাক করেননি এমনকি সংবাদমাধ্যমকেও মহাকুমাশাসকদের দফতরের কাছে যেতেও দেয়নি।এসডিপিও পার্থ ঘোষ নাকি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

পূর্ব মেদিনীপুরের ব্লকগুলো থেকেও অভিযোগ আসে যে বাম বিজেপি ও কংগ্রেস প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র জমা দিতে অস্বস্তিতে পড়েছেন।তবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার স্থান মহাকুমাশাসকের দফতর হওয়ায় তারা ভেবেছিলো পরিস্থিতি অনুকূল হবে এবং কিছুটা ফল লাভ করেছিলো তারা কিন্তু এদিন সে ছবি পাল্টে গেলো।সৌমেন্দু অধিকারি স্বস্তির আবহটাকেই পাল্টে দিলেন।
বিজেপির পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক মানস রায়ের অভিযোগ, ”কাঁথির তৃণমূল পুরপ্রধান সৌমেন্দু অধিকারী মহকুমাশাসকের দফতরের সামনে ছিলেন। তাঁর উপস্থিতিতে শাসকদলের লোক আমাদের প্রার্থীদের উপর হামলা চালায়, মনোনয়ন দিতে দেয়নি। পুলিশও নিষ্ক্রিয়।” সিপিএমের জেলা সম্পাদক নিরঞ্জন সিহির বক্তব্য, ”বিরোধীরা যাতে মনোনয়ন দিতে না পারে, সে জন্য সরকারি দফতরগুলো তৃণমূল দখল করে নেয়। আর কাঁথিতে বাইক বাহিনী নামিয়ে সে কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বয়ং সৌমেন্দু অধিকারী।”
সৌমেন্দুবাবু নিজে মহকুমাশাসকের দফতরে হাজির থাকার কথা মানলেও তাঁর দাবি যে তিনি প্রার্থীদের মনোনয়নে সাহায্য করতে গিয়েছিলেন,বিরোধীদের বাধা দিতে মোটেও নয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!