প্রকাশ্যে এবার “রবি ঘোষের চামড়া তুলে নেব আমরা।” স্লোগান উঠলো অস্বস্তি শাসক শিবিরে রাজ্য September 17, 2018 উত্তরবঙ্গের রাজনৈতিক ক্ষেত্রের উত্তাপ বাড়িয়ে ফের তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এল। পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করেই এই গন্ডোগোলের সূচনা। কোচবিহারের দেওয়ানহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করলেন উত্তরবঙ্গের উন্নয়ন মন্ত্রী তথা তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। ভোটাভুটিতে যুব তৃণমূল প্রার্থীকে হারিয়েই বোর্ড দখল করে রবীন্দ্রনাথ ঘোষের অনুগামীরা। এটাই সহ্য করতে না পারে ক্ষেপে ওঠে যুব তৃণমূল কর্মীরা। শালীনতার সমস্ত সীমা অতিক্রম করে শ্লোগান তুলে বলেন,”রবি ঘোষের চামড়া, তুলে নেব আমরা।” তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল এভাবে সামনে আসায় মুহূর্তেই শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়। অস্বস্তিতে শাসক দল। এদিন দেওয়ানহাট গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন ছিল। তৃণমূল কংগ্রেস বোর্ড গঠন করার পরই এরকম উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে জেলায়। কোচবিহারের এই অংশেই তৃণমূলের সঙ্গে যুব তৃণমূলের বিরোধ চলছে বহুদিন থেকে। তাঁদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বের কথা অজানা নয় এলাকাবাসীর। পঞ্চায়েত নির্বাচনের পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী কালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষকে হেনস্তা করে যুব তৃণমূল,এমনটাই অভিযোগ উঠেছিল। তারপর থেকেই নাকি বিরোধ আরো চড়া হয় দু পক্ষের। তারপর আজ বোর্ডগঠনকে কেন্দ্র করে তাঁদের দ্বন্দ্বের আগুনে আরো হাওয়া লাগে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন প্রসঙ্গে যুব তৃণমূল নেতা রাজীন হোসেন অভিযোগে জানিয়েছেন,রবীন্দ্রনাথ ঘোষ নিজের প্রভাব খাটিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান এবং উপপ্রধান পদ দখলে নিয়েছেন। নিজেদের দলীয় সদস্যদের ওই পদে বসিয়েছেন। তাই তাঁর বিরোধীতায় প্রতিবাদে পথে নেমেছে যুব তৃণমূল। তবে এ অভিযোগ একেবারেই মানতে নারাজ রবীন্দ্রনাথ বাবু। তিনি শুধু জানালেন,পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের সময় কয়েকজন দুষ্কৃতি ঝামেলা করছিল। পুলিশি সাহায্য নিয়ে তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। আপনার মতামত জানান -